Skip to content

SAMPRATIK

[WATCHER OF TIME,REVEALER OF TRUTH.]

cropped-SAMPRATIK-2.png
Primary Menu
  • NATIONAL
  • DISCUSSED
  • ECONOMY
  • POLITICS
  • CRIME
  • INVESTIGATION
  • COURT OF LAW
  • SCIENCE
  • EDUCATION
  • HEALTH
  • ACCIDENT
  • WEATHER
  • ENTERTAINMENT
  • OTHER
  • INTERNATIONAL
  • Home
  • POLITICS
  • ‎সভাপতি মুহাম্মদ মামুন চৌধুরী এর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রকাশ ও নতুন সভাপতি নিয়োগ প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলন
  • COURT OF LAW
  • CRIME
  • DISCUSSED
  • EDUCATION
  • NATIONAL
  • OTHER
  • POLITICS

‎সভাপতি মুহাম্মদ মামুন চৌধুরী এর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রকাশ ও নতুন সভাপতি নিয়োগ প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলন

MD SOJIBUR RAHMAN [NAIK] MD SOJIBUR RAHMAN [NAIK] 08/05/2025
Screenshot_20250508-162941_1

সভাপতি মুহাম্মদ মামুন চৌধুরী এর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রকাশ ও নতুন সভাপতি নিয়োগ প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলন করেন আবুজর গিফারী কলেজের সর্বস্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষক , ছাত্র ও অভিভাবক ।
তারা সংবাদ সম্মেলনে বর্তমান কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি জনাব মোহাম্মদ মামুন চৌধুরী এর প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করেন এবং তাকে অপসারনের দাবি তুলেন।
তারা বলেন:বর্তমান কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি জনাব মোহাম্মদ মামুন চৌধুরী মাত্রাতিরিক্ত অসৌজন্য মূলক ও রূঢ় আচরণ, বিভিন্ন অনিয়মকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া, কলেজের প্রশাসনিক কাজে প্রতিনিয়ত অযাচিত ভাবে হস্তক্ষেপ, শিক্ষকদের মাঝে গ্রুপিং ও কোন্দল সৃষ্টি, স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে কলেজের পরিবেশ অস্থিতিশীল করা, স্বৈরাচারের দোসর ও কলেজের দুর্নীতিবাজ শিক্ষকদের সাথে পরামর্শক্রমে কলেজের সমস্ত কর্মকান্ড পরিচালনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে করেন যার পরিপ্রেক্ষিতে আমরা তার প্রতি অনাস্থা প্রকাশ করছি এবং তাকে অপসারনের দাবি তুলছি।
‎কলেজের বৃহত্তর স্বার্থে শিক্ষক-কর্মচারী ও কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীদের কথা বিবেচনা করে দ্রুত নতুন সভাপতি নিয়োগ এর জোর দাবি জানান
‎আবুজর গিফারী কলেজের সর্বস্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষক ও অভিভাবক ।
‎বর্তমান কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি জনাব মোহাম্মদ মামুন চৌধুরী এর প্রতি অনাস্থা প্রকাশ ও নতুন সভাপতি নিয়োগ প্রসঙ্গে
‎আবুজর গিফারী কলেজের সর্বস্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষক , ছাত্র ও অভিভাবক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য বরাবর আবুজর গিফারী কলেজের সভাপতির বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রকাশ ও নতুন সভাপতি নিয়োগ প্রসঙ্গে আবেদন করেন।
আবেদন পত্রে উল্লেখযোগ্য বিষয় গুলো ছিলো:
‎বর্তমান কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি জনাব মোহাম্মদ মামুন চৌধুরী মাত্রাতিরিক্ত অসৌজন্য মূলক ও রূঢ় আচরণ, বিভিন্ন অনিয়মকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দেওয়া, কলেজের প্রশাসনিক কাজে প্রতিনিয়ত অযাচিত ভাবে হস্তক্ষেপ, শিক্ষকদের মাঝে গ্রুপিং ও কোন্দল সৃষ্টি, স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে কলেজের পরিবেশ অস্থিতিশীল করা, স্বৈরাচারের দোসর ও কলেজের দুর্নীতিবাজ শিক্ষকদের সাথে পরামর্শক্রমে কলেজের সমস্ত কর্মকান্ড পরিচালনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ। এ সব অপকর্ম থেকে কলেজের বৃহত্তর স্বার্থে শিক্ষক-কর্মচারী ও কোমলমতি ছাত্র-ছাত্রীদের কথা বিবেচনা করে দ্রুত বর্তমান কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতি জনাব মোহাম্মদ মামুন চৌধুরী এর অপসারণ চেয়ে ও নতুন সভাপতি নিয়োগ প্রসঙ্গে।আবুজর গিফারী কলেজের সর্বস্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষক , ছাত্র ও অভিভাবক ও ‎জনাব মোঃ আবুল মনসুর (দাতাসদস্য, কলেজ গভর্নিং বডি) ,জনাব মোঃ রবিউল ইসলাম টিপু (কলেজ গভর্নিং বডি) ,মোঃ মনির হোসেন (অভিভাবক সদস্য, কলেজ গভর্নিং বডি),মুনীর আহমদ খান (অভিভাবক সদস্য, কলেজ গভর্নিং বডি) ,গোলাম সারোয়ার (অভিভাবক সদস্য, কলেজ গভর্নিং বডি) ,মোঃ ফরিদ আহমেদ (শিক্ষক প্রতিনিধি, কলেজ গভর্নিং বডি),মোঃ রুহুল কুদ্দুছ (শিক্ষক প্রতিনিধি, কলেজ গভর্নিং বডি) জুলেখা বেগম (শিক্ষক প্রতিনিধি, কলেজ গভর্নিং বডি) অভিযোগ গুলো তুলে ধরেন।
তারা আরো বলেন ও অভিযোগ করেন:
এক রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মাধ্যমে পতিত ফ্যাসিবাদী সরকারের ক্ষমতাচ্যুতি ও রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের প্রেক্ষিতে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৎসবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক সহযোগী অধ্যাপক জনাব মোহাম্মদ মামুন চৌধুরীকে আবুজর গিফারী কলেজের এডহক কমিটির সভাপতি ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কর্তৃক মনোনিত বিদ্যোৎসাহী সদস্য হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের শিক্ষক সহকারী অধ্যাপক জনাব আলী মোহাম্মদ কাওসারকে মনোনয়ন দেয়া হয় এবং ১৯ মার্চ, ২০২৫ তারিখ তাদেরকে গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য হিসেবে মনোনয়ন দেয়া হয়।
উল্লিখিত দুজন সম্মানিত সদস্য দায়িত্ব গ্রহনের পর থেকেই নানা অনিয়মকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে স্বেচ্ছাচারিতার মাধ্যমে কলেজের পরিবেশ অস্থিতিশীল করে তুলেছেন তার কিছু দৃষ্টান্ত নিম্নে উপস্থাপন করা হল-
‎‎বিভিন্ন সময় অধ্যক্ষকে হুমকি দিতেন সভাপতির কথামতো (অনৈতিক প্রস্তাব) না চললে চাকুরিচ্যুত করার। এডহক কমিটির মেয়াদের শেষ দিন অর্থাৎ ১০ মার্চ সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ এনে সভাপতির একক সিদ্ধান্তে কলেজের অধ্যক্ষ মহোদয়কে সাময়িক অব্যাহতি দেন এবং উপাধ্যক্ষ কে তার চাকরির মেয়াদ বৃদ্ধির প্রলোভন দেখিয়ে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব অর্পন করেন যা পুরোপুরি অবৈধ। উপাধ্যক্ষ মহোদয় চাকুরীর মেয়াদ বৃদ্ধির লোভে পড়ে সভাপতির নির্দেশে অনৈতিক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন।
‎‎এডহক কমিটির ০৯/০৩/২০২৫ তারিখের সভা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মৎসবিজ্ঞান বিভাগে অনুষ্ঠিত হওয়া কথা ছিল। সকল সদস্য উপস্থিত হলে সভাপতি মহোদয় দাতা সদস্যকে তার কক্ষ থেকে বের করে দেওয়ার কথা বলেন এবং তিনি সভা করবেন না বলে জানান।
‎‎পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠনের প্রায় দেড় মাস অতিবাহিত হলেও সভাপতি মহোদয় সভা আহ্বান করেননি। আর যখনই সভা আহ্বান করা হলো তখন সভাপতির অনুকূলে থাকা আওয়ামীলীগপন্থী শিক্ষকদের অনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চাইতেন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাবে সভা আহ্বান করায় ১১ সদস্য বিশিষ্ট গর্ভনিং বডির ৬ জন সদস্য অনুপস্থিত ছিলেন। বিধি মোতাবেক ৬ জন সদস্যর উপস্থিতিতে কোরাম হওয়ার কথা কিন্তু তারা নিয়ম না মেনে পাঁচ জন সদস্য নিয়ে সভা পরিচালনা করেন। এমতাবস্থায় সভা অনুষ্ঠান অবৈধ হলেও সভাপতি মহোদয়, অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত), বিদ্যোৎসাহী সদস্য ও দুজন শিক্ষক প্রতিনিধি সভা সম্পন্ন করে আরেকজন সংরক্ষিত নারী সদস্যের বাসায় উপস্থিত হয়ে তাকে স্বাক্ষর দেওয়ার জন্য চাপ প্রয়োগ করেন। উল্লেখ্য যে, সংরক্ষিত নারী শিক্ষক সদস্য অসুস্থতাজনিত কারণে সভায় অনুপস্থিতির অনুমতি দেওয়ার পরও সভাপতি মহোদয় এবং বিদ্যোৎসাহী সদস্য আলী মোহাম্মদ কাওসার তাকে উপস্থিত হতে জোর করেই ক্ষান্ত হননি তাকে চাকুরিচ্যুত করার হুমকি দেন এবং শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন বন্ধের হুমকি দেন।
‎এডহক কমিটির প্রতিটি সভাতে যোগদানের জন্য সভাপতির সম্মানী ৬০০০/- টাকা এবং অন্যান্য সদস্যবৃন্দের জন্য জনপ্রতি ৩০০০/- টাকা নির্ধারিত ছিল। দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রথম সভাতেই সম্মানী বাড়িয়ে ৬০০০/- টাকা থেকে ২০,০০০/- টাকায় উন্নীত করার জন্য অধ্যক্ষের উপর চাপ প্রয়োগ করেন। অধ্যক্ষের অনুরোধক্রমে পরে তা ১২০০০/- টাকা নির্ধারন করা হয় যা অনৈতিক, অগ্রহণযোগ্য ও দুর্নীতির সামিল। তাছাড়া বিদ্যোৎসাহী সদস্যের সম্মানী ৩০০০/- টাকা থেকে ৮০০০/- টাকায় নির্ধারণ করা হয়। উল্লেখ্য যে গভর্নিং বডির অন্যান্য সদস্যবৃন্দের সম্মানী বৃদ্ধি না করে তা পূর্বনির্ধারিত ৩০০০/- টাকাই রয়ে গেছে। এক্ষেত্রে একদিকে যেমন কলেজের ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে অন্যদিকে এডহক কমিটির সদস্যদের সম্মানীর ক্ষেত্রে বৈষম্য সৃষ্টি হয়েছে।
‎এডহক কমিটির সভাপতি হিসেবে যোগদানের ৫(পাঁচ) মাসের মধ্যে তিনি এডহক কমিটির ৯(নয়) টি সভা করেছেন এবং আরো সভার জন্য অধ্যক্ষ মহোদয়কে চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন। আরো উল্লেখ্য যে, জরুরী অবস্থা ছাড়াই জরুরী সভা আহ্বান করেন যা অস্বাভাবিক ও অপ্রয়োজনীয়। শুধুমাত্র সম্মানী প্রাপ্তির লক্ষ্যে তিনি ঘন ঘন সভা করেছেন। ফলে কলেজের ব্যয় অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
‎‎এডহক কমিটির সভা কলেজ প্রাঙ্গণে না করে সভাপতি মহোদয় নিজ ক্ষমতাবলে, বিধি বহির্ভূতভাবে সদস্যদের অসম্মান করে কখনও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাবের বারান্দায় কখনও মৎসবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যানের কক্ষে সভা করেন। কমিটির অনেক সদস্য এ বিষয়ে আপত্তি উত্থাপন করলে তিনি তা অগ্রাহ্য করেন যা তার স্বেচ্ছাচারিতার নামান্তর।
‎‎কলেজের মূল রেজুলেশন খাতা অধ্যক্ষকে চাপ প্রয়োগ করে সভাপতি মহোদয় নিজ জিম্মায় নেন, এমনকি ব্যাংকে পরিচালিত কলেজের মাদার একাউন্টের যাবতীয় লেনদেনের তথ্য SMS এর মাধ্যমে প্রিন্সিপালের মোবাইল নাম্বারে অবহিত করার নিয়ম প্রচলিত থাকলেও উক্ত তথ্যাদি অধ্যক্ষের পরিবর্তে সভাপতির মোবাইল নাম্বারে প্রেরণের ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তিনি অধ্যক্ষকে বাধ্য করেন যা সভাপতির এখতিয়ার বহির্ভূত এবং স্বেচ্ছাচারিতার আরেকটি উদাহরণ।
‎‎নবীণ বরণের মতো অনুষ্ঠানকেও বানচাল করেছেন একজন আওয়ামীলীগ পন্থি শিক্ষককে কমিটিতে রাখার জেদ করে। ঐ শিক্ষক ৩রা আগষ্ট ২০২৪ গনভবনে গিয়ে স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার সভায় যোগ দেন। উক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান পরীক্ষকের দায়িত্ব পালনকালে নিরীক্ষকের স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগ রয়েছে।
‎কলেজের অধ্যক্ষের রুম সহ আরো কিছু রুমে অডিও রেকর্ডসহ সিসি ক্যামেরা নতুন করে স্থাপন করেন এবং কলেজের সমস্ত সিসি ক্যামেরার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেন যা সভাপতির এখতিয়ার বহির্ভূত। কলেজের প্রশাসনিক কাজে প্রতিনিয়ত তিনি অযাচিতভাবে হস্তক্ষেপ করেন। কলেজের শিক্ষক পরিষদ নির্বাচন, গভর্নিং বডিতে কলেজের শিক্ষক প্রতিনিধি নির্বাচনে নগ্নভাবে প্রভাব বিস্তারের মাধ্যমে শিক্ষকদের মাঝে গ্রুপিং ও কোন্দল সৃষ্টি করেছেন। ফলশ্রুতিতে কলেজের একাডেমিক কর্মকান্ড চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। তাছাড়া স্বৈরাচারের দোসর ও কলেজের দুর্নীতিবাজ শিক্ষকদের সাথে পরামর্শক্রমে তিনি কলেজের সমস্ত কর্মকান্ড পরিচালনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে থাকেন।
‎সভাপতি মহোদয় কতিপয় সাধারণ শিক্ষক দের সাক্ষাৎ এর জন্য অবাধ যাতায়াত প্রশ্রয় দেন। যেসব শিক্ষকদের নিয়মিত যাতায়াত আছে শুধুমাত্র তাদের খুশি করার জন্য কোন কোন শিক্ষককে ক্লাস সহ যাবতীয় কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি রাখার নজিরও রয়েছে। কলেজে সিএসই ডিপার্টমেন্ট খোলার জন্য আবেদন ফাইল আটকে রেখেছেন অনৈতিকভাবে, এমনকি কলেজ গভর্নিং বডির শিক্ষক প্রতিনিধি, অর্থ পরিষদ ও হিসাবরক্ষকের সম্মুখে প্রায়শই সভাপতি সাহেব বলেন আপনাদের কাজ করে দিলে আমার কি লাভ।
‎
এমতাবস্থায়, শিক্ষক ও কর্মচারীবৃন্দের বেতন বন্ধের হুমকিতে কলেজ অস্থিতিশীল হয়ে পড়েছে এবং কলেজের শিক্ষক-কর্মচারীবৃন্দ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে বলে মন্তব্য করেন আবুজর গিফারী কলেজের সর্বস্তরের কর্মকর্তা, কর্মচারী, শিক্ষক , ছাত্র ও অভিভাবক সকলে।
‎
‎‎এডহক কমিটি গঠন প্রসঙ্গে উল্লেখ্য ছিল :
‎‎‎উপর্যুক্ত বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে যে, কলেজ পরিচালনা কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে অব্যাহত রাখার স্বার্থে নিম্নোক্ত ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে এডহক কমিটি গঠন করা হলোঃ
‎‎১/অধ্যাপক মোহাম্মদ মামুন চৌধুরী মৎস্যবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
‎সভাপতি (ভাইস-চ্যান্সেলর কর্তৃক মনোনীত)
‎‎২/ জনাব আলী মোহাম্মদ কাওসার সহকারী অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
‎‎বিদ্যোৎসাহী সদস্য (ভাইস-চ্যান্সেলর কর্তৃক মনোনীত)
‎৩/ প্রতিষ্ঠাতা-১জন/প্রতিষ্ঠাতা সদস্য না থাকলে দাতা ও হিতৈষীদের মধ্যে থেকে একজন
‎সদস্য (সভাপতি কর্তৃক মনোনীত)
৪/ প্রত্যক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে শিক্ষকদের মধ্যে থেকে একজন
‎‎সদস্য
‎৫/ অধ্যক্ষ
সদস্য-সচিব (পদাধিকার বলে)
এডহক কমিটির মেয়াদ পত্র ইস্যুর তারিখ থেকে অনূর্ধ্ব ০৬ (ছয়) মাস। এ সময়ের মধ্যে নিয়মিত গভর্নিং বডি গঠনের কার্যক্রম অবশ্যই সম্পন্ন করতে হবে। তবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গভর্নিং বডি গঠন সংক্রান্ত অধিভুক্ত কলেজ/শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহের গভর্নিং বডি (সংশোধিত) সংবিধি ২০১৯ এর ৭নং ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ভাইস-চ্যান্সেলর মহোদয় এ মনোনয়ন যে কোন সময় প্রত্যাহারের ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন।
‎
‎গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য মনোনয়ন প্রসঙ্গে উল্লেখ্য ছিল :
‎উপর্যুক্ত বিষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে জানানো যাচ্ছে যে, অত্র কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি ও বিদ্যোৎসাহী সদস্য পদে নিম্নেজ ব্যক্তিদ্বয়কে মনোনয়ন দেয়া হলোঃ
‎১ /জনাব মোহাম্মদ মামুন চৌধুরী
‎সহযোগী অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান, মৎস্যবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
‎২/‎জনাব আলী মোহাম্মদ কাওসার
‎‎সহকারী অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা
‎
গভনিং বড়ির মেয়াদ পত্র ইস্যুর তারিখ থেকে ০২ (দুই) বছর, তবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের গভর্নিং বডি গঠন সংক্রান্ত অধিভুক্ত কলেজ/শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সমূহের গভর্নিং বডি (সংশোধিত) সংবিধি ২০১৯ এর ৭নং ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ভাইস-চ্যান্সেলর মহোদয় এ মনোনয়ন যে কোন সময় প্রত্যাহারের ক্ষমতা সংরক্ষণ করেন।

MD SOJIBUR RAHMAN [NAIK]

MD SOJIBUR RAHMAN [NAIK]

administrator

CHIEF OF STATE ADMINISTRATOR
ID-[CSA]-9590200136
BLOOD GROUP : O+
CONTACT INFORMATION :
CELL PHONE NUMBER- 01831039657
EMAIL ADDRESS – mdnaik1320@gmail.com

See author's posts

Related

Continue Reading

Previous: মুন্নু মিয়া ও স্ত্রীর বিরুদ্ধে ফসল নষ্ট, পুকুরপাড় ভাঙচুর ও হুমকির অভিযোগ
Next: মোহাম্মদ মামুন চৌধুরীর উদ্দেশ্য প্রণোদিত সংবাদ সম্মেলনের পরিপ্রেক্ষিতে সমন্বিত প্রতিবাদী সংবাদ সম্মেলনে
https://www.facebook.com/profile.php?id=61574867980794
Tweets by Sampratik2025
https://www.youtube.com/@sampratik2025
  • LOG IN
  • JOIN US
  • SAMPRATIK.COM
  • CONTACT US
  • [IIA]
[WATCHER OF TIME,REVEALER OF TRUTH.] | MoreNews by AF themes.